মাঝনদীতে ফেরি আটকে যাওয়ার পর দুর্ঘটনার ঝুঁকি এড়াতে ঘাট থেকে আর কোনো ফেরি ছাড়েনি। এ সময় দৌলতদিয়া প্রান্তে বাইগার, বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, শাহ পরান, বীরশ্রেষ্ঠ রহুল আমিন ও হাসনাহেনা নামের পাঁচটি ফেরি নোঙর করা ছিল। পাটুরিয়া প্রান্তেও কপোতী, বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর ও বীরশ্রেষ্ঠ ভাষাশহীদ বরকত নামের তিনটি ফেরি নোঙরে রাখা হয়।
রাজবাড়ী থেকে আসা ঢাকাগামী জামান ও সৌহার্দ্য পরিবহনের দৌলতদিয়া ঘাট তত্ত্বাবধায়ক মনির হোসেন জানান, কুয়াশায় ফেরি বন্ধ থাকায় ভোরে ছেড়ে আসা সব দূরপাল্লার যাত্রীবাহী পরিবহনসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অনেক জেলা থেকে আসা ঢাকাগামী বিভিন্ন যানবাহন ঘাটে আটকে পড়ে। তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় আটকে থাকায় যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে।