দেয়ালে আঁকা গ্রাফিতির ছবি পাঠ্যবইয়ে রাখা নিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। গণ–অভ্যুত্থানের সময় যারা বীরের ভূমিকা পালন করেছেন, তাঁদেরকে পেটানো হয়েছে। তার মানে হলো, ফ্যাসিবাদ এখনো জীবন্ত রয়েছে। কথাগুলো বলেছেন লেখক–অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান।
শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর সি মজুমদার মিলনায়তনে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব কথা বলেন সলিমুল্লাহ খান। ‘ফ্যাসিবাদের জমানায় শিকারি সাংবাদিকতা’ শিরোনামে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) সেমিনারটি আয়োজন করে।
সলিমুল্লাহ খান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের একটি দিক হচ্ছে, অতীতের ঐতিহাসিক ঘটনাবলি নিজের মধ্যে আত্মস্থ করে নেওয়া। যেমন টিভির নাম হয়েছে একাত্তর বা একুশে—এগুলো হলো আত্মসাৎকরণ। এগুলো ফ্যাসিবাদের লক্ষণ। আপনারা বলতে পারেন, এগুলো তো জাতীয় প্রতীক। নাম দেওয়া সমস্যা না; কিন্তু নাম দিয়ে যা করে, তা তো ভয়াবহ।