মাহমুদউল্লাহর ইনিংসের ৩টি ছক্কা ও ৭টি চারকে ‘অলংকার’ই বলতে হচ্ছে। কারণ, কখনো সুইপ, কখনো দুই পা এগিয়ে, কখনোবা বানানো শট খেলে মারা চার–ছক্কাগুলোর প্রায় সবই ছিল চোখ আটকে যাওয়ার মতো শটে। ক্যারিয়ারের দিগন্ত দেখতে পাওয়া একজন ব্যাটসম্যানের ব্যাটিংয়ে বয়সের ছায়া পড়বে স্বাভাবিক।
কিন্তু সেই ব্যাটসম্যান মাহমুদউল্লাহ বলেই হয়তো আবহ সংগীতে বেজে চলছিল প্রত্যাবর্তনের গান, যে গানের শুরু প্রতিবারই হয় শেষের বাঁশি শুনে।
তবে শারজায় কাল রাতটা মাহমুদউল্লাহর ছিল না। সেটি হলে তো রাতটা হতো বাংলাদেশেরও!
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৪৪/৮ (মাহমুদউল্লাহ ৯৮, মিরাজ ৬৬, সৌম্য ২৪, তানজিদ ১৯, হৃদয় ৭; ওমরজাই ৪/৩৭, নবী ১/৩৭, রশিদ ১/৪০, ফারুকি ০/৪১।)
আফগানিস্তান: ৪৮.২ ওভারে ২৪৬/৫ (গুরবাজ ১০১, ওমরজাই ৭০*, নবী ৩৪*, আতাল ১৪, রহমত ৮; নাহিদ ২/৪০, মোস্তাফিজ ২/৫০, মিরাজ ১/৫৬)।
ফল: আফগানিস্তান ৫ উইকেটে জয়ী।
সিরিজ: তিন ম্যাচের সিরিজ আফগানিস্তান ২–১ ব্যবধানে জয়ী।